দা সিক্রেট অফ দা আন্ডারওয়ার্ল্ড লেখকঃ সোয়াদুল ইসলাম পার্ট ২ অলিভার আর থোমস একদম নিচে পর্যন্ত পৌঁছে গেল। তারা যা দেখেছে তার জন্য মোটেও পস্তুত ছিল না। দেয়ালে ও মাটিতে পেনিট, টাফেটিট, রেড ব্যারি, টাঞ্জেইন্টি ও আরো অনেক ধরনের গেমস্টন আছে। তখন তারা লোভী হয়ে যায় এবং যত পারছে ব্যাগে নিচ্ছে।
সকাল হয়ে গেলো। ছয়টার দিকে আমার ঘুম ভাঙ্গল। হ্যারিকে খুঁজে পাচ্ছিনা, মনে হয় বাড়িতে চলে গেছে। আমি বাকি কাজ শেরে, ফ্রেশ হয়ে কলেজে চলে গেলাম। পাশে আমার হারামজাদা বন্ধুটা বসে আছে যে আমার জন্মদিনের দিনে মজা করে টয়লেট পেপার গিফট করেছিলো। সারাদিন মজা করে রাত দশটার দিকে বাড়ি ফিরে দেকলাম আমার রুমে বাতি জ্বলছে। মনে হয় ভুলে অফ করিনি ভেবে ভিতোরে যাই। রুমে ডুকে দেখি হ্যারি আমার ল্যাপ্টপে কিছু একটা পড়ছে। আমাকে দেখে বলল, " কথায়ে ছিলি সারাদিন? আমি তর বাবার ডাইরি থেকে কিছু একটা পেয়েছি।"
আলিভার ও থোমাস ব্যাগ ভর্তি করে পৃথিবীর সবচেয়ে দুর্লভ জেমস নিয়ে যাচ্ছে। এখনের মতো তারা খুশি কিন্তু তারা জানে না সামনে কি বিপদ তাদের জন্য অপেক্ষা করছে।
"কি পেয়েছিস?" আমি হ্যারিকে জিজ্ঞাস করলাম। "একটুকরা কাগজের টুকারা পেয়েছি।" "দে দেখি" কাগজের দেখলাম এই বাক্যটি লেখাঃ "চাঁদের আলো দেখাবে তোমায়ে রাস্তা" আরও কিছু একটা লেখা ছিল, আমারা কিছু বুঝলাম না।
হ্যারিঃ "আমি রিসার্চ করে জানতে পারি প্রতি দশ বছর পর পর ওয়েস্ট মাটা ভলকেনোর আগুন বন্ধ হয়। আর এর ভিতর দিয়েই পৃথিবির গভীরে যাওয়া যাবে। কিন্তু সমস্য হল এই ভলকেনো সমুদ্রের প্রায় বারশ মিটার গভীরে। আর এখানকার পানি এসিড যুক্ত।" "আমরা ওখানে যাবো কীভাবে?" "জানি না।" "কিছু একটা উপায় বের করতে হবে।"
অলিভার ও থোমাস সামনে কিছু একটা দেকতে পেল। "সূর্যের আলো মনে হয়।" তারাতারি যেতে হবে আমাদের। তারাতারি পা চালাও" কিছু জেমস তারা ওখানে রেখে তারাতারি গুহার শেষ মাথায় পোঁছাল। সেখানে একটা প্রানী ঘুমিয়ে ছিল। মস্ত বড় প্রাণীর শরীরে ডোরাকাটা দাগ। দাগগুলো থেকে আলো আসছে এবং এর শরীরে লাভা বইছে।
0 Comments